জনগণ পরিবর্তন চায়: প্রধান উপদেষ্টা Options

ছবির ক্যাপশান, বাকি নেই থানার ভেতরে থাকা কোনো আসবাব

ছবির ক্যাপশান, শপথ অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত বঙ্গভবন

দেশে ফিরেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাই হবে প্রথম কাজ। বিভিন্ন জায়গায় হামলা বা আক্রমণ ষড়যন্ত্রের অংশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমাদের কাজ সবাইকে রক্ষা করা। প্রতিটি মানুষ আমাদের ভাই, আমাদের বোন। তাদেরকে রক্ষা করা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা আমাদের প্রথম কাজ।”

৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন

শনিবার একাধিক রাজনৈতিক দলের সাথে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মার্টিন: আপনি কি মনে করেন যে আপনি জনগণকে প্রতিশোধের পরিবর্তে সংস্কারের দিকে মনোনিবেশ করার পথে ফিরিয়ে আনতে পারেন?

পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের বিদায়

ছবির ক্যাপশান, বিএনপি নেতা আব্দুল্লাহ আল নোমান ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডিক স্কফ, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট (তিনি আসতে পারেননি) ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার বাকি প্রতিটি দেশের সরকার প্রধান, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন, জাতিসংঘের মহাসচিবসহ অনেক বিশ্বনেতা ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ এটাই ইঙ্গিত করছে যে, বৈশ্বিক অবস্থানে বাংলাদেশ নাটকীয়ভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

এর কোনো মানে নেই কারণ আমরা যা করেছি, সবকিছু ধ্বংস করেছি। তাই একটি নতুন দেশ নির্মাণ আমাদের শুরু করতে হবে।

আয়নাঘর ও ভাতের হোটেল হবে না ডিবি কার্যালয়— অতিরিক্ত কমিশনার

ড. ইউনূস বলেন, তথ্যের অবাধ প্রবাহ ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে। ফ্যাসিবাদী সরকার গণমাধ্যমের ওপরও দলীয়করণ ও নির্যাতনের বোঝা চাপিয়েছিল। জনগণের তথ্যের অধিকার নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তথ্যের প্রবাহে বিদ্যমান আইনি ও অন্যান্য বাধা অপসারণ করা হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা বাধাগ্রস্ত করে এমন সব আইনের নিপীড়নমূলক ধারা সংশোধন করা হবে। ইতোমধ্যে এ ধরনের আইনগুলো চিহ্নিত করে এই প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।

ভারতীয় কতৃ‍র্পক্ষ দেখা করার অনুমতি দেয়নি – তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

ইউনূস: না, এটা কোনো রূপক নয়। মানুষ মারা যায়। প্রায় এক হাজার যুবক মারা গেলো, বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে বুলেটে বুক পেতে দিলো। আক্ষরিক অর্থে যুবকরা এসে আত্মাহুতি দিয়েছে। তারা যখন বিক্ষোভে যোগ দিতে তাদের বাড়ি থেকে বের হচ্ছিল, তারা তাদের বাবা-মাকে বিদায় জানাচ্ছিল। তারা তাদের get more info ভাইবোনদের বিদায় বলছে; ‘আমি হয়তো ফিরে আসবো না।’ এটাই সেই চেতনা যার মধ্যে পুরো ব্যাপারটা ঘটেছে। এবং অবশেষে এটি এতটাই অবিশ্বাস্য ছিল। শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন কারণ পুরো জনতা তার বাড়ির দিকে আসছিল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *